Sunday, September 11, 2011

আবজাব দিনলিপি

অদ্ভুত অদ্ভুত কতগুলো কাজ করতে মন চাচ্ছে ইদানিং।
১, মন চাচ্ছে লিখতে। অথচ লেখা আসছে না। রাইটার হবার নামগন্ধ না থাকতেই রাইটার'স ব্লক... হা হা...
২.বাইরে কোথাও ঘুরতে যেতে ইচ্ছা করছে, আবার করছে না। ইচ্ছা করছে একটু কোথাও গিয়ে ঘুরে আসি। শেষ বিকেলের হালকা রোদে...।
আশ্চর্য! আমি অনেকদিন কোথাও যাই না।
অথচ আগে কোথাও যাবার ন্যুনতম সুযোগ পেলেই লাফালাফি শুরু করে দিতাম।
আর ছিল দুপুর রোদে ঘোরা। আমার 'মোটামুটি রূপসচেতন' বান্ধবীও আমার পাল্লায় পড়ে শেষমেষ খটখটে দুপুর রোদে চন্দ্রিমা উদ্যানে গিয়ে বসে আমার সাথে অলস আড্ডা দিত আর মানুষ দেখে বিশ্লেষণ করত।
সেইসব দিন কোথায় গেছে জানি না....

Tuesday, September 6, 2011

একটা কিছু লিখতে তো হবে!

লিখতে বসলেও কোন লেখা আসে না। কি নিয়ে লেখা যায় ভাবি, কিন্তু কোন কূল কিনারা পাই না। ভাগ্যিস আমি প্রফেসনাল লেখক না! হলে সমস্যা হয়ে যেত।
আমাদের বাসার পিছনের বস্তিটায় সারাদিন গান-সিনেমা ইত্যাদি চলতেই থাকে। সকাল পাঁচটার দিকে স্টার্ট নেয়। আর থামে রাত একটার দিকে। লোকটা রিকশা চালায়, তার দুই বউ (লেখাপড়া করে, চাকরি নিয়ে,লাখ টাকা কামাই করেও ছেলেরা একটা বিয়ে করতেই সাহস করে না, আর এই লোক দু'টো বিয়ে করে বসে আছে! guts আছে বলা উচিত, নাকি ঘিলু নাই বলা উচিত- আমার জানা নাই...)। এই লোক মাইজ ভান্ডারীর ভক্ত। ভক্তিমূলক গান শুনে সে আমাদের এই রমজানটাকে রীতিমতো দুর্বিষহ করে তুলেছিল। সেহরিরর পর থেকে গভীর রাত পযর্ন্ত আমাদেরকে বাধ্য হয়ে ভান্ডারীর নামজপ শুনতে হত। এখন 'দিও নাকো বাসর ঘরের বাত্তি নিভাইয়া..' জাতীয় গান এবং নায়ক নায়িকাদের নাকি কান্নার সাথে ভিলেনের মু-হা-হা হাসির একটা জগাখিচুড়ি কম্বিনেশন শুনতে হচ্ছে।
মানুষটা আমি খুব মহৎ না... সত্যি বলতেই এই লোকের জন্য মাঝে মধ্যেই বদ দোয়া করেছি যাতে