গেয়ানী গুণী লোকেরা বলেচেন, জীবন পার কইরা দিবা, পাত্তা দিবা না (ভয় পাইয়েন না, এই গেয়ানী গুণী লোক আমি নিজে। দেখলাম কেউই এই গেয়ানের কতাডা বলতে চাইতেসে না, এর লাইগা আমিই পরের নাম দিয়া বলি)।
.................................
গত কয়েকদিন লাগাতার বৃষ্টি হইল। বৃষ্টি দেখতে দেখতে আর "আকাশের মন খারাপ" জাতীয় সাহিত্য মনে আসে না, মনে হয়, "আকাশের প্যাট খারাপ" (কথা বাজে শুনাইল, তয় কথা সত্য)। হইলে হইত.... কিন্তু বৃষ্টির চোটে আমার নিউমোনিয়া হয়ে গেল। :(
এরকম অসহ্য আবহাওয়া হইল কেন বাংলাদেশের?
ইহা গ্লোবার ওয়ার্মিং এর ফল।
আমি যে টাইটেল দিলাম, এটা কোন গেয়ানী গুণী লালন-টাইপ লোকের গান না... এটা আমার আবিষ্কার। তবে ভাবে মনে হইতেসে, কঠিন কতগুলো লাইন আছে এই লাইনটার পরেই.... ওয়েল, আসলে নাই।
স্মরণকালের মধ্যে সবচেয়ে ভালো ন্যুডলস রান্না করলাম আজকে। কিন্তু খাওয়ার উপায় নাই, এটা গেস্টের সামনে যাবে।
মাঝে মধ্যে একটু খেয়াল দিয়ে তাকালে জীবন সম্পর্কে কেবল দার্শনিক ভাষ্য মুখে আসতে চায়.........
কিন্তু আসতে দেই না, কারণ এইসব দার্শনিক কথা সবই আগেই বলা হয়ে গেছে। বুড়া বুড়া মনীষীরা বলে দিয়ে গেছেন। আমার বলার আর জায়গা বাকি নাই। পুরান কথা বার বার বলে কী লাভ?
এইজন্য এখন হঠাৎ মনে চিন্তা আসছে, জীবন পার হয়ে যাক, আর কয়দিনই বা। চলে গেলেই চুকে গেল।
সেজন্যই এই দার্শনিক ভাবধারার পোস্ট আমি ধার করা ইন্টারনেটের দ্বারা লিখিতেছি। যার সারমর্ম হইল, ভক্তকুল, তোমরা কমেন্ট করিলে সাঁই বাবা (আমি) কবে উত্তর দিব তার ঠিক নাই। আদৌ দিতে পারিব কিনা তাহা কে জানে? পৃথিবীতে তো (সকল) কিছুই অর্থহীন। বেটার কমেন্ট না কর। আর যদি করতেই চাও, তবে কর। যাহা মনে চায় জীবনে তাহাই করার চেষ্টা করিও বৎস (শেষে কি য-ফলা হইবে?)।
আজকের এই (হয়ত) সমাপনী পোস্টের সাথে যাইবে একটি রৌদ্রোজ্জ্বল দিনের ছবি। যাতে যখনি উহা দেখিব তখনই বৃষ্টি আর গায়ে লাগিবে না।
Sunday, October 10, 2010
Monday, September 27, 2010
এলোমেলো....
"Life is what happens to you while you're busy making other plans." - John Lennon
এহ একেবারে খাঁটি কথা! আজকে এই উক্তিটা টুইটারে পেলাম। আগেও এটা একবার দেখেছিলাম, আজকে পোস্ট করে দিলাম। কাহিনী হল- "কথাটা সত্য"।
এরপরের কথা হল, আমার মারাত্মক খিদে লেগেছে, বহুক্ষণ যাবতই লেগে আছে, কিন্তু আমি কিছু খাচ্ছি না। আমার খেতে ইচ্ছা হচ্ছে কিন্তু উঠে গিয়ে ঝামেলা করতে মন চাইছে না। একবার আমার ভাইবোনদের মধ্যে কেউ একজন বলেছিল যদি এমন হত যে সুইচ টিপে দিলেই জীবনটা যাপিত হয়ে যাবে, তাহলে ভাল হত। আমার এখন ওরকম মনে হচ্ছে সুইচ টিপে খিদে মিটিয়ে ফেলি।
নেক্সট কথা হল, কোন এক অজানা ব্যক্তি অভ্রটা আনইনস্টল করে দিয়ে আমার জন্য বিশেষ উৎপাত সৃষ্টি করেছে।
এহ একেবারে খাঁটি কথা! আজকে এই উক্তিটা টুইটারে পেলাম। আগেও এটা একবার দেখেছিলাম, আজকে পোস্ট করে দিলাম। কাহিনী হল- "কথাটা সত্য"।
এরপরের কথা হল, আমার মারাত্মক খিদে লেগেছে, বহুক্ষণ যাবতই লেগে আছে, কিন্তু আমি কিছু খাচ্ছি না। আমার খেতে ইচ্ছা হচ্ছে কিন্তু উঠে গিয়ে ঝামেলা করতে মন চাইছে না। একবার আমার ভাইবোনদের মধ্যে কেউ একজন বলেছিল যদি এমন হত যে সুইচ টিপে দিলেই জীবনটা যাপিত হয়ে যাবে, তাহলে ভাল হত। আমার এখন ওরকম মনে হচ্ছে সুইচ টিপে খিদে মিটিয়ে ফেলি।
নেক্সট কথা হল, কোন এক অজানা ব্যক্তি অভ্রটা আনইনস্টল করে দিয়ে আমার জন্য বিশেষ উৎপাত সৃষ্টি করেছে।
Thursday, September 23, 2010
যাহা খাই, তাহা ভুল করে বারবার খাই! $:D
চেহারা দেখে কখনোই বেশি কিছু বোঝা যায় না। এইটা একটা আজব ফিলসফি।
দুনিয়ার কোন জিনিসটার কোয়ালিটি তার চেহারা দেখে বোঝা যায়? অবশ্য সৌন্দর্যের কোয়ালিটি বিচারের জন্য চেহারা দেখতে হয়।
ফিলসফি ঝাড়তে গিয়ে একটা কথা মনে পড়ল। আমরা তখন ইরানে থাকি। আমার মামাও ইরানে গিয়েছেন সবেমাত্র। সেখানে গিয়ে তার কোন এক ইরানী রমণীকে বড়ই মনে ধরেছিল। চিন্তা করছিলেন বিয়ে করবেন :)(পুরুষেরা কত সহজে এই ট্যাবলেটটা গিলতে চায় এবং ক্ষেত্রবিশেষে চায় না, এটা একটা আশ্চর্য ব্যাপার!)। মামার ওখানে এক বাংলাদেশী ছেলের সাথে পরিচয় হয়েছিল যে কিনা ওখানে দীর্ঘদিন ধরে আছে এবং ইরানী এক মহিলাকে বিয়ে করেছে। মামার এই ইচ্ছার কথা শুনে আম্মু আব্বু নিরুৎসাহিত করবে এই আশংকা করে মামা তার বন্ধুটাকেও সাথে নিয়ে এসেছিল। মামার প্ল্যান শোনার পর আম্মু আব্বু (যথারীতি) নিরুৎসাহিত করল। সমস্যার কথা হল, মামার বন্ধুটাও উৎসাহ দিল না। যুক্তি হিসেবে সে একটা ফার্সী উক্তি করেছিল, যেটা আমার মাঝে মাঝেই মনে পড়ে, কথাটা হল -"গোলে মাগরিবী বু-ই না দরাদ" অর্থাৎ- ''পশ্চিমা ফুলে ঘ্রাণ নাই''। কথাটার deeper meaning হল
দুনিয়ার কোন জিনিসটার কোয়ালিটি তার চেহারা দেখে বোঝা যায়? অবশ্য সৌন্দর্যের কোয়ালিটি বিচারের জন্য চেহারা দেখতে হয়।
ফিলসফি ঝাড়তে গিয়ে একটা কথা মনে পড়ল। আমরা তখন ইরানে থাকি। আমার মামাও ইরানে গিয়েছেন সবেমাত্র। সেখানে গিয়ে তার কোন এক ইরানী রমণীকে বড়ই মনে ধরেছিল। চিন্তা করছিলেন বিয়ে করবেন :)(পুরুষেরা কত সহজে এই ট্যাবলেটটা গিলতে চায় এবং ক্ষেত্রবিশেষে চায় না, এটা একটা আশ্চর্য ব্যাপার!)। মামার ওখানে এক বাংলাদেশী ছেলের সাথে পরিচয় হয়েছিল যে কিনা ওখানে দীর্ঘদিন ধরে আছে এবং ইরানী এক মহিলাকে বিয়ে করেছে। মামার এই ইচ্ছার কথা শুনে আম্মু আব্বু নিরুৎসাহিত করবে এই আশংকা করে মামা তার বন্ধুটাকেও সাথে নিয়ে এসেছিল। মামার প্ল্যান শোনার পর আম্মু আব্বু (যথারীতি) নিরুৎসাহিত করল। সমস্যার কথা হল, মামার বন্ধুটাও উৎসাহ দিল না। যুক্তি হিসেবে সে একটা ফার্সী উক্তি করেছিল, যেটা আমার মাঝে মাঝেই মনে পড়ে, কথাটা হল -"গোলে মাগরিবী বু-ই না দরাদ" অর্থাৎ- ''পশ্চিমা ফুলে ঘ্রাণ নাই''। কথাটার deeper meaning হল
Monday, September 6, 2010
The Big Bland Theory about Life
I'm giving a try.
Meaning, I'm Trying to write in "English", (which is equal to 'trying to be correct grammatically') trying to add a cartoon that I just have finished drawing (which sucks, just as I do) and trying to be positive about sitting in front of the PC writing a 'weblog'. I sometimes imagine the world as the best place to live in, with no troubles to trouble me, no worries to worry me, but I know they are just imaginations. When I was a teenager I used to be a wild dreamer. In fact, I confess, I still am a dreamer, but probably not a wild one. I'd rather call myself a 'pathetic dreamer' or a 'hopeless' one.
Life's never been easy on me. I digested it all..... but, I think, now, after all these years of digesting iron (they say, human stomach is strong enough to digest iron) I'm feeling sick. Sick of all the tensions that has crippled life, I feel like I should have the guts to throw it all up. But how can you throw up after you have already digested the venom? It's running through your veins now, nesting in your blood sells..........
YOU have become poisonous.
Meaning, I'm Trying to write in "English", (which is equal to 'trying to be correct grammatically') trying to add a cartoon that I just have finished drawing (which sucks, just as I do) and trying to be positive about sitting in front of the PC writing a 'weblog'. I sometimes imagine the world as the best place to live in, with no troubles to trouble me, no worries to worry me, but I know they are just imaginations. When I was a teenager I used to be a wild dreamer. In fact, I confess, I still am a dreamer, but probably not a wild one. I'd rather call myself a 'pathetic dreamer' or a 'hopeless' one.
Life's never been easy on me. I digested it all..... but, I think, now, after all these years of digesting iron (they say, human stomach is strong enough to digest iron) I'm feeling sick. Sick of all the tensions that has crippled life, I feel like I should have the guts to throw it all up. But how can you throw up after you have already digested the venom? It's running through your veins now, nesting in your blood sells..........
YOU have become poisonous.
Saturday, August 21, 2010
ইনস্ট্যান্ট নুডলস
[There's something quite comfortable about writing in blogspot, if you have the experience of writing in other Bangla blog sites.]
....................................
ব্লগস্পটে পোস্ট করার জন্য বাংলা ব্লগে টাইপ করছি। অভ্রর টাইপিংটা আমার ভালো লাগে না। কি যে এক বিপদ, বিজয়ের সিস্টেমটার সাথে আমাদের হাতে লেখার অভ্যাসটার সাযুজ্য আছে। এ-কারটা আগে দিয়ে পরে বর্ণটা দিতে হবে। কিন্তু অভ্রতে 'কার'টা পরে দিতে হয়। এই সমস্যাটা ভালো না। কিছু একটা সমাধান দরকার এটার। আমাদের কী-বোর্ড লে আউট জিনিয়াসরা অভ্র আর বিজয়কে একীভূত করতে পারেন না? করলে ভালো হত।
আসলে কিছু লেখার নাই। আমার একটা ব্লগে একজন নেগেটিভ রেটিং দিয়েছে। বেচারা আমার উপর রাগ করেছে, যদিও বিশেষ কারণ নাই রাগ করার। এধরণের রেটিংকে বলা যেতে পারে 'রেগেটিভ' রেটিং।
রাগ করে রেগেটিভ।
রেটিং সিস্টেমের একটু আধুনিকায়ন করা দরকার আসলে। বাংলা ফোরামগুলোতে অনেক কামড়া কামড়ি থাকে। দেখা যায় একজন আরেকজনকে দেখতে পারে না বলে শুধু শুধুই তার লেখার রেটিং কমিয়ে দেয়। এদের জন্য সিস্টেম হল হয় ফেসবুকের মত, শুধু 'আই লাইট ইট' আই ডু নট লাইক ইট বলে কিছু থাকবে না। অথবা এরকম থাকবে যে তোমাকে দেখতে পারি না বলে "থাম্বস ডাউন" অথবা তোমার সারাজীবনের সব ব্লগে একবারে 'চিরন্তন মাইনাস'। অবশ্য বাঙালি চিরন্তন মাইনাস দিয়ে থামবে না। যার লেখার কোনকিছুই ভাল লাগবে না জানে, তার ব্লগেই গিয়ে গিয়ে মাইনাস দেবে। একই কাজ ফিরে ফিরে করা বাংলাদেশীদের জাতিগত স্বভাব। তারা বেল তলায় যায়, মাথা ফাটায়; আবার চুল গজায়, মাথা সারে,তারপর আবার নাপিতের কাছে গিয়ে চুল কাটিয়ে এসে আবার বেল তলায় দাঁড়ায়। এটা জাতিগত স্বভাব।
কী আজব!
আসলে লেখার তেমন কিছু নেই। এমনি একটু লেখার চেষ্টা। মাঝে মাঝে মনে হয়, এই যে এত ব্লগ লেখা। হাজার হাজার মানুষ ব্লগ লেখে। ব্লগ থেকে কখনো কি উৎকৃষ্ট সাহিত্য বের হয়?
মনে হয় না। উৎকৃষ্টর দিন শেষ। এখন হল মোবাইল যুগ (হাসিনার ভাষায় ডিজিটাল)। এখন সবকিছু হবে ইনস্ট্যান্ট নুডলসের মতন, আধা রেডি অবস্থায় কিনতে পাওয়া যাবে। পানি গরম করে ছেড়ে দিলেই হবে।
বৃষ্টি হচ্ছে ঝির ঝির করে। অথচ হাওয়া ঠান্ডা হয়নি। আমাদের বাসায় হাওয়া সহজে ঠান্ডা হয় না।
একটু ছবি আঁকতে ইচ্ছে হচ্ছে। কিন্তু হবে না। যা আঁকতে চাই তা আঁকতে পারি না। অত সুন্দর হয় না।
ওয়াটার কালারে ছবি আঁকতে মন চায় ইদানিং। কারণটা সম্ভবত এই যে পেন্সিল কালার কিনে এনেছি, সেই এক্সকিউজটা আর নেই যে 'আমার পেন্সিল রং নেই'। এজন্য এখন ওয়াটার কালারে আঁকার ইচ্ছা হচ্ছে। ওয়াটার কালার কিনলে হয়ত ক্রেয়ন ইউজ করতে মন চাইবে অথবা অয়েল পেইন্টিং করার সাধ জাগবে।
আমার মনের ইচ্ছাগুলোও দেখি পিছলা টাইপের হয়ে গেছে। একটা পেলে আরেকটা পেতে মন চায়। সেটা পেলে মনে হয় আরেকটা বেটার।
বেটারের তো শেষ নাই। বেস্ট বলেও কিছু নাই।
যাক আর কি লিখব। এটাই লিখতে চাচ্ছিলাম- ওয়াটার কালারে আঁকতে মন চাচ্ছে।
....................................
ব্লগস্পটে পোস্ট করার জন্য বাংলা ব্লগে টাইপ করছি। অভ্রর টাইপিংটা আমার ভালো লাগে না। কি যে এক বিপদ, বিজয়ের সিস্টেমটার সাথে আমাদের হাতে লেখার অভ্যাসটার সাযুজ্য আছে। এ-কারটা আগে দিয়ে পরে বর্ণটা দিতে হবে। কিন্তু অভ্রতে 'কার'টা পরে দিতে হয়। এই সমস্যাটা ভালো না। কিছু একটা সমাধান দরকার এটার। আমাদের কী-বোর্ড লে আউট জিনিয়াসরা অভ্র আর বিজয়কে একীভূত করতে পারেন না? করলে ভালো হত।
আসলে কিছু লেখার নাই। আমার একটা ব্লগে একজন নেগেটিভ রেটিং দিয়েছে। বেচারা আমার উপর রাগ করেছে, যদিও বিশেষ কারণ নাই রাগ করার। এধরণের রেটিংকে বলা যেতে পারে 'রেগেটিভ' রেটিং।
রাগ করে রেগেটিভ।
রেটিং সিস্টেমের একটু আধুনিকায়ন করা দরকার আসলে। বাংলা ফোরামগুলোতে অনেক কামড়া কামড়ি থাকে। দেখা যায় একজন আরেকজনকে দেখতে পারে না বলে শুধু শুধুই তার লেখার রেটিং কমিয়ে দেয়। এদের জন্য সিস্টেম হল হয় ফেসবুকের মত, শুধু 'আই লাইট ইট' আই ডু নট লাইক ইট বলে কিছু থাকবে না। অথবা এরকম থাকবে যে তোমাকে দেখতে পারি না বলে "থাম্বস ডাউন" অথবা তোমার সারাজীবনের সব ব্লগে একবারে 'চিরন্তন মাইনাস'। অবশ্য বাঙালি চিরন্তন মাইনাস দিয়ে থামবে না। যার লেখার কোনকিছুই ভাল লাগবে না জানে, তার ব্লগেই গিয়ে গিয়ে মাইনাস দেবে। একই কাজ ফিরে ফিরে করা বাংলাদেশীদের জাতিগত স্বভাব। তারা বেল তলায় যায়, মাথা ফাটায়; আবার চুল গজায়, মাথা সারে,তারপর আবার নাপিতের কাছে গিয়ে চুল কাটিয়ে এসে আবার বেল তলায় দাঁড়ায়। এটা জাতিগত স্বভাব।
কী আজব!
আসলে লেখার তেমন কিছু নেই। এমনি একটু লেখার চেষ্টা। মাঝে মাঝে মনে হয়, এই যে এত ব্লগ লেখা। হাজার হাজার মানুষ ব্লগ লেখে। ব্লগ থেকে কখনো কি উৎকৃষ্ট সাহিত্য বের হয়?
মনে হয় না। উৎকৃষ্টর দিন শেষ। এখন হল মোবাইল যুগ (হাসিনার ভাষায় ডিজিটাল)। এখন সবকিছু হবে ইনস্ট্যান্ট নুডলসের মতন, আধা রেডি অবস্থায় কিনতে পাওয়া যাবে। পানি গরম করে ছেড়ে দিলেই হবে।
বৃষ্টি হচ্ছে ঝির ঝির করে। অথচ হাওয়া ঠান্ডা হয়নি। আমাদের বাসায় হাওয়া সহজে ঠান্ডা হয় না।
একটু ছবি আঁকতে ইচ্ছে হচ্ছে। কিন্তু হবে না। যা আঁকতে চাই তা আঁকতে পারি না। অত সুন্দর হয় না।
ওয়াটার কালারে ছবি আঁকতে মন চায় ইদানিং। কারণটা সম্ভবত এই যে পেন্সিল কালার কিনে এনেছি, সেই এক্সকিউজটা আর নেই যে 'আমার পেন্সিল রং নেই'। এজন্য এখন ওয়াটার কালারে আঁকার ইচ্ছা হচ্ছে। ওয়াটার কালার কিনলে হয়ত ক্রেয়ন ইউজ করতে মন চাইবে অথবা অয়েল পেইন্টিং করার সাধ জাগবে।
আমার মনের ইচ্ছাগুলোও দেখি পিছলা টাইপের হয়ে গেছে। একটা পেলে আরেকটা পেতে মন চায়। সেটা পেলে মনে হয় আরেকটা বেটার।
বেটারের তো শেষ নাই। বেস্ট বলেও কিছু নাই।
যাক আর কি লিখব। এটাই লিখতে চাচ্ছিলাম- ওয়াটার কালারে আঁকতে মন চাচ্ছে।
Wednesday, August 18, 2010
Time Bad-Spent!
I wanted to write in Bangla, but typing with Avro annoys me (not that I have anything against Avro, I simply don't like to add "a-kar"s and "e-kar"s after the letters instead of before them). I just tried to adjust my blogger Design to my satisfaction, but it seems there are problems that I can't possibly solve with my 'extensive techno-knowledge'! so, I sort of gave up and secretly been waiting for my younger brother to get up and help me out (let's keep it secret!). Although I successfully added gadgets on my blog (which sort of amazed me and supplied an amount of self-satisfaction which is quite hard even for me to digest!) and really admired the way it looked after the new 'page-do', I couldn't fix one problem yet. I'm not going to make this post lengthier by trying and failing to describe that problem. I guess after my enormous success with the gadget adding, it will be easy to solve that one.
Friday, July 30, 2010
procrastination....
I've been thinking.
The truth is I think too much. How can people think less and work enough? I suppose I have a hyper active brain, each and every moment I'm awake, I think. I think, I dream, I procrastinate. We all do these things. But some people talk less, some people work hard. I'm not one of them. I'm more of a wordy type. Is there something I can do to change it? I guess not. Or may be..... I can try.
I think of trying, I always try to keep on trying, and apparently I fail. But of course, that gives me more chances to try; so I always try.
I was just enjoying my shower the other day, and thinking why can't I keep on enjoying it till I want?
Of course there is another paradoxical question there, if I could enjoy it as long as I wished to enjoy it, could I keep on enjoying it for long?
If I keep on typing I can type for longer than I usually do.
I've been listening to this song now, it's a song by Toploader, named "dancing in the moonlight". I fell in love with it while watching "A walk to remember".
My mom's sort of shouting and my elder sister's been annoyed about almost everything that surrounds her. Everything she sees when she's out is depressing and she keeps on talking about those when she's back home. The world isn't a calm and quiet place but there are alleviating things things all around us. Like Toploader's Dancing in the moonlight. OR Harry Nilsson's ''Puppy Song''. And there's Mandy Moore singing "Someday we will know" that asks a weird question "did the captain of the Titanic cry?"
See there's hope! She's singing
"one day I'll go dancing on the moon........
someday we will know why Samson loved Delilah ''.
If we don't know something today, may be there's a hope for tomorrow.
My father's still lecturing, oh I hate people lecturing to me. Luckily he's not lecturing to me.
Sometimes we fly, with no apparent reason. Today is a day for that mysterious flight. "Dare I to move......... Dare I to run..." that's a lovely song. I started loving Switchfoot after I've heard their song "You". It's not inspiring like "Dare you to move", but probably it's true that the saddest songs are the most loved songs.
Oops father's getting more and more annoying with his lecture....
Guess I should just post my blog and get up and leave this room.
But I'll wait till I finish listening to the last song in my playlist, "Only Hope" it's Mandy Moore again.... oh this song is lovely.
Why do people always talk so much?
I don't know.
Ok, dear blogspot, I'm gonna go now.... and you're gonna rest in peace till I come back!
See you soon then!
Bye
The truth is I think too much. How can people think less and work enough? I suppose I have a hyper active brain, each and every moment I'm awake, I think. I think, I dream, I procrastinate. We all do these things. But some people talk less, some people work hard. I'm not one of them. I'm more of a wordy type. Is there something I can do to change it? I guess not. Or may be..... I can try.
I think of trying, I always try to keep on trying, and apparently I fail. But of course, that gives me more chances to try; so I always try.
I was just enjoying my shower the other day, and thinking why can't I keep on enjoying it till I want?
Of course there is another paradoxical question there, if I could enjoy it as long as I wished to enjoy it, could I keep on enjoying it for long?
If I keep on typing I can type for longer than I usually do.
I've been listening to this song now, it's a song by Toploader, named "dancing in the moonlight". I fell in love with it while watching "A walk to remember".
My mom's sort of shouting and my elder sister's been annoyed about almost everything that surrounds her. Everything she sees when she's out is depressing and she keeps on talking about those when she's back home. The world isn't a calm and quiet place but there are alleviating things things all around us. Like Toploader's Dancing in the moonlight. OR Harry Nilsson's ''Puppy Song''. And there's Mandy Moore singing "Someday we will know" that asks a weird question "did the captain of the Titanic cry?"
See there's hope! She's singing
"one day I'll go dancing on the moon........
someday we will know why Samson loved Delilah ''.
If we don't know something today, may be there's a hope for tomorrow.
My father's still lecturing, oh I hate people lecturing to me. Luckily he's not lecturing to me.
Sometimes we fly, with no apparent reason. Today is a day for that mysterious flight. "Dare I to move......... Dare I to run..." that's a lovely song. I started loving Switchfoot after I've heard their song "You". It's not inspiring like "Dare you to move", but probably it's true that the saddest songs are the most loved songs.
Oops father's getting more and more annoying with his lecture....
Guess I should just post my blog and get up and leave this room.
But I'll wait till I finish listening to the last song in my playlist, "Only Hope" it's Mandy Moore again.... oh this song is lovely.
Why do people always talk so much?
I don't know.
Ok, dear blogspot, I'm gonna go now.... and you're gonna rest in peace till I come back!
See you soon then!
Bye
Sunday, July 11, 2010
I've just read someone's blog on blogspot and felt like writing something (in English, like her). Well, I guess I don't sound very bright (what kind of a stupid likes to write a blog after reading someone else's, anyway!) but I'm writing. Sometimes there aren't much point of doing something or rather not doing something, but yet we do it.
I sometimes imagine myself as a scientist (oh, I know that's a stupid thing to do). I like to do it. I imagine myself with dorky glasses, dry skin (guess I already have that), less hair (how very very awful!) and oh of course a quiet life....... yes, that's the most important part- "a quiet life". Life's never been a prize for me, in fact the case is quite contrary, yet I love life... sometimes I do. I guess that's life, and that's love. Could you ever define love? Could you ever find a reason behind loving someone? I know it's hard. No one actually did it. Tagore tried, but only with a question, of course a silly one, "oh darling, what is love?" I sometimes think of it that way. If I hate someone (I do unfortunately hate quite a few number of people apart from the famous politicians or vile terrorists) can I manage to ask him/her,"oh disgusting, what is hatred?" ha ha... that would be a funny thing to ask anyway. I can imagine their faces, faces staring back at me, faces full of loath and disgust. How can two people mirror each other when they hate each other is really a miraculously interesting thing. But how can two people NOT mirror each other when they love each other is also a miraculously interesting thing. I guess, hatred must be stronger than love. Could two people hate each other as long as they live? - Oh yes, they can, it is very possible. But could two people love each other for as long as both shall live?- Umm... I guess not.... love is always interrupted, with people, with hate sometimes, with fear and envy and also with time.... Time heals a lot of thing, it heals pain and it heals hopes too.... or rather it washes away hopes and sometimes even without any mark of it's past. Funny.....
Lovers do get tired. Don't they?
I've seen them getting tired.... exhausted....
but does hate ever evaporates?
oh, probably when it did I wasn't there, so, I wasn't lucky enough to see it.
...........................
Have I started with a vision of being a scientist?
oh I was quite lost, for I didn't mention, that wasn't a dream of being a scientist that actually was a hidden desire of having a quiet and peaceful life.
How about spending it near Malibu beach? I've always wanted to be there.
Not as a scientist, only as me.
When I was young I've once read an article on how hard it is to become yourself, how the world is full of clones but not full of individuals. I thought, funny how people like to imitate others, they can just be themselves. That's not very hard anyway............ but now I know, how wrong I was. It really isn't easy, in fact it's nearly impossible.
How many successful people are remembered? Very few. I guess those were the ones who were themselves, no matter what, no matter when...... all that they have ever tried to be was themselves. That's why they are the one's who are still alive.
That isn't really easy....... now I know............
but does this knowledge help?
anyway, the post is getting very long and tiring.
Let's bid adieu now.
I sometimes imagine myself as a scientist (oh, I know that's a stupid thing to do). I like to do it. I imagine myself with dorky glasses, dry skin (guess I already have that), less hair (how very very awful!) and oh of course a quiet life....... yes, that's the most important part- "a quiet life". Life's never been a prize for me, in fact the case is quite contrary, yet I love life... sometimes I do. I guess that's life, and that's love. Could you ever define love? Could you ever find a reason behind loving someone? I know it's hard. No one actually did it. Tagore tried, but only with a question, of course a silly one, "oh darling, what is love?" I sometimes think of it that way. If I hate someone (I do unfortunately hate quite a few number of people apart from the famous politicians or vile terrorists) can I manage to ask him/her,"oh disgusting, what is hatred?" ha ha... that would be a funny thing to ask anyway. I can imagine their faces, faces staring back at me, faces full of loath and disgust. How can two people mirror each other when they hate each other is really a miraculously interesting thing. But how can two people NOT mirror each other when they love each other is also a miraculously interesting thing. I guess, hatred must be stronger than love. Could two people hate each other as long as they live? - Oh yes, they can, it is very possible. But could two people love each other for as long as both shall live?- Umm... I guess not.... love is always interrupted, with people, with hate sometimes, with fear and envy and also with time.... Time heals a lot of thing, it heals pain and it heals hopes too.... or rather it washes away hopes and sometimes even without any mark of it's past. Funny.....
Lovers do get tired. Don't they?
I've seen them getting tired.... exhausted....
but does hate ever evaporates?
oh, probably when it did I wasn't there, so, I wasn't lucky enough to see it.
...........................
Have I started with a vision of being a scientist?
oh I was quite lost, for I didn't mention, that wasn't a dream of being a scientist that actually was a hidden desire of having a quiet and peaceful life.
How about spending it near Malibu beach? I've always wanted to be there.
Not as a scientist, only as me.
When I was young I've once read an article on how hard it is to become yourself, how the world is full of clones but not full of individuals. I thought, funny how people like to imitate others, they can just be themselves. That's not very hard anyway............ but now I know, how wrong I was. It really isn't easy, in fact it's nearly impossible.
How many successful people are remembered? Very few. I guess those were the ones who were themselves, no matter what, no matter when...... all that they have ever tried to be was themselves. That's why they are the one's who are still alive.
That isn't really easy....... now I know............
but does this knowledge help?
anyway, the post is getting very long and tiring.
Let's bid adieu now.
Subscribe to:
Posts (Atom)